বাংলা সফটওয়্যারের আবিষ্কারের ইতিহাস জেনে নিন!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;">আজ আমি কোনো টিপস নিয়ে হাজির হয়নি। আজ হাজির হয়েছি প্রযুক্তির জগতে কিভাবে বাংলা সফটওয়্যারের আবির্ভাব হল সে বিষয় আলোচনা করতে। বাংলা সফটওয়্যার বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় আশির দশকের গোঁড়ার দিকে। এই প্রযুক্তিতে বাংলা ব্যবহারের চেষ্টা শুরু হয় তার কয়েক বছর পর। কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্যে দুটি উপাদান দরকার। তার একটি হলো বাংলা ফন্ট, আর অপরটি হলো একটি কিবোর্ড ড্রাইভার বা একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। উপাদান দুটি সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র হলেও একটির ব্যবহার অন্যটির ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। এই উপাদান দুটিকে একত্রে বাংলা সফটওয়্যার হিসেবে বর্ণনা করা হলো।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশে কম্পিউটারের ব্যবহার শুরু হবার পর দুই দশক অতিক্রান্ত হলেও এখনো বাংলা সফটওয়্যারের ব্যাপারে উল্লেখ করার মতো সরকার কর্তৃক গৃহীত কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ দেখা যায় না। ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নির্মাতার অপরিকল্পিতভাবে তৈরি অসংখ্য বাংলা সফটওয়্যারের ভিড়ে কম্পিউটারে বাংলা ব্যবহারকারী বা ব্যবহারেচ্ছুদের দিশেহারা অবস্থার মধ্যে পড়তে হয়েছে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলা সফটওয়্যার তৈরির উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টা মূলত ব্যক্তিগত বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের। এঁদের অনেকেই প্রবাসী বাংলাদেশী। বাংলা সফটওয়্যার তৈরির প্রথম ধাপ অনিবার্যভাবে ছিল বাংলা ফন্ট তৈরি করা। বাংলাদেশের কে প্রথম বাংলা ফন্ট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিলেন সে সম্পর্কে দ্বিমত রয়েছে। নিম্নে প্রদত্ত তালিকায় অদ্যাবধি তৈরি বাংলা সফটওয়্যারসমূহ দেখানো হয়েছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশী বা বাংলাদেশের সাথে সক্রিয় যোগাযোগ রেখে তৈরি সফটওয়্যারগুলি বাংলা সফটওয়্যার সারণিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">পত্রিকান্তরে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বুয়েটের তড়িৎ কৌশল বিভাগের ড. সৈয়দ মাহবুবুর রহমানের তত্ত্বাবধানে সর্বপ্রথম (১৯৮২-১৯৮৬) কম্পিউটারে বাংলা ব্যবহারের ওপর গবেষণা করা হয়। বাস্তবে এই কাজ থেকে কোনো ব্যবহারিক সুফল পাওয়া গেছে বলে জানা যায়নি। তখন প্রচলিত কম্পিউটারগুলি ছিল ডস ভিত্তিক (MS-DOS) এবং ম্যাকিন্টশ। ম্যাকিন্টশের গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের ব্যবহারিক সুবিধার কারণে এবং পাবলিশিং শিল্পের প্রয়োজনে প্রথম দিকে ম্যাকভিত্তিক সফটওয়্যারের ব্যবহার ছিল তুলনামূলকভাবে বেশি। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ম্যাকের জন্য যে বাংলা সফটওয়্যারটি তৈরি হয় তা ‘শহীদলিপি’ নামে পরিচিত। সাইফ উদ দোহা শহিদ এটি তৈরি করেন। ফন্ট ও কিবোর্ড ড্রাইভার নিয়ে তৈরি এই প্যাকেজটি ১৯৮৪ সালে বাজারজাত হয়। ১৯৮৮ সালের ডিসেম্বর মাসে ম্যাকিন্টশের জন্যে তৈরি ফন্ট ও কিবোর্ড প্যাকেজ ‘বিজয়’ প্রকাশ করে ঢাকার আনন্দ কম্পিউটার্স। জানা যায় এটির উদ্যোগী ছিলেন মোস্তফা জববার ও গোলাম ফারুখ আহমেদ। পরবর্তীতে এর উইন্ডোজ ভারশান তৈরি হয়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">কম্পিউটারে বাংলার ব্যবহার পাবলিশিং শিল্প-নির্ভর থাকায় ১৯৮৮ সালের আগ পর্যন্ত ডস প্ল্যাটফরমের জন্য কোনো বাংলা সফটওয়্যার তৈরিতে কেউ উদ্যোগী হননি। ১৯৯৮-র নভেম্বর মাসে অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ার্সের এম শামসুল হক চৌধুরী ‘আবহ’ নামে ডসভিত্তিক একটি ফন্ট ও কিবোর্ডের প্যাকেজ বাজারজাত করেন। পরে আসে ‘অনির্বাণ’, পরবর্তীতে যার উইন্ডোজ ভারশান বেশ প্রচার লাভ করে। ডস মোডে গ্রাফিকাল ইন্টাফেস তৈরি করে সেইফ ওয়ার্কসের অংক ও সোহলের নির্মিত ‘বর্ণ’ অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ১৯৯৩-তে তাঁরা এটির উইন্ডোজ ইন্টারফেস নির্মাণ করেন এবং সর্বপ্রথম একটি বাংলা স্পেল চেকার সংযুক্ত করেন। উইন্ডোজ পিসির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি এবং কম্পিউটার ব্যবহারের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে নববই দশকে প্রচুর বাংলা সফটওয়্যার বাজারে আসে। ১৯৯৩-র জুন মাসে সরকারি অনুমোদনে তৈরি হয় ‘জাতীয়’। কিন্তু এটির ব্যবহার ছিল অত্যন্ত সীমিত। এসময়ে প্রশিকা কয়েকটি কিবোর্ড ড্রাইভার একত্রিত করে প্রকাশ করে ‘প্রশিকাশব্দ’। প্রশিকাশব্দের প্যাকেজে একটি বাংলা স্পেল চেকারও পরবর্তীতে যুক্ত করা হয়। ১৯৯৪ সালে আরো কয়েকটি বাংলা সফটওয়্যার প্রকাশিত হয় কিন্তু এর কোনোটিই তেমন উল্লেখযোগ্য বলে জানা যায় না।</div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYqq5oty0G_6QIsJ5IMJ5G58Gwetxgzfnry5ejfQENe4yV3QKq0c-3gIY22AHo4oJgbnpizihvP009Q8lqWDkHp84RRfGXxFnrdUVoM4YhUPULoDdi7sWqs5_bFmUQeI22Gwz-EaACfdo/s1600/Screenshot_2018-04-27-23-59-19.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="867" data-original-width="600" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYqq5oty0G_6QIsJ5IMJ5G58Gwetxgzfnry5ejfQENe4yV3QKq0c-3gIY22AHo4oJgbnpizihvP009Q8lqWDkHp84RRfGXxFnrdUVoM4YhUPULoDdi7sWqs5_bFmUQeI22Gwz-EaACfdo/s320/Screenshot_2018-04-27-23-59-19.png" width="221" /></a></div></div><div style="text-align: justify;">প্রবাসী বাংলাদেশী কম্পিউটার বিজ্ঞানীগণও আশির দশকের শুরু থেকেই কম্পিউটারে বাংলাকে ব্যবহার করার জন্যে কাজ করতে থাকেন। ১৯৮৪ সালে থাইল্যান্ডের এ.আই.টি’তে ড. আবদুল মোত্তালেব ডস প্লাটফরমে একটি বাংলা ফন্ট নির্মাণ করেন। এ সস্পর্কে এর অধিক বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি। ১৯৮৫ সালে আমেরিকাতে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ম্যাকিন্টশের জন্যে একটি বাংলা ফন্ট তৈরি করেন। তিনি ইংরেজি বর্ণমালার অনুকরণে বাংলা ব্যঞ্জণ বর্ণের যেগুলি যুক্তাক্ষর তৈরি করে সেগুলির একটি স্বাভাবিক মাপের আকৃতির পাশাপাশি একটি ছোট মাপের আকৃতি নির্মাণ করেন যুক্তাক্ষরের একটি অংশ হিসেবে ব্যবহারের জন্যে। কম্পিউটারের ৮ বিট কোডিং সিস্টেমে যেহেতু বাংলায় ব্যবহূত সবগুলি অক্ষর/চিহ্ন ঠাঁই দেয়া যায় না, তাই তিনি কম্পিউটারে বাংলা লেখার নিয়মে একটি পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন। এতে অনেক সনাতন যুক্তাক্ষর নতুন আঙ্গিকে প্রতীয়মান হতো। বাংলার সনাতন লেখন পদ্ধতি পরিবর্তনে তাঁর প্রচেষ্টা নিয়ে তিনি আর এগিয়ে যাননি।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলা সফটওয়্যারের জগতে একটি নতুন ধারা সূচীত হয় ১৯৯৮-র জুন মাসে আমেরিকা থেকে ‘অর্কসফট বর্ণ’ প্রকাশিত হবার পর। ড. আবদুস শাকিলের ডিজাইনকৃত কিবোর্ড লেআউট এবং এ্যালগরিদমে এটি তৈরি করেন তাহমিদ চৌধুরী। এটি ছিল একটি সীমিত সুযোগের ওয়ার্ড প্রসেসর। এর কিবোর্ডের বর্ণ বিন্যাসটি ছিল ধ্বনিভিত্তিক এবং একটি সহজ ও যৌক্তিক নিয়মের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। অর্কসফট বর্ণ পরবর্তীতে ‘লেখক’ নামে বাজারজাত হয় প্রতিভাসফটের মাধ্যমে। অর্কসফট বর্ণের পরে ১৯৯৯-২০০০ সালে আরো কয়েকটি বাংলা সফটওয়্যার ধ্বনিভিত্তিক বর্ণ-বিন্যাসের কিবোর্ড লেআউট নিয়ে তৈরি হয়। আদর্শ বাংলা, ন্যাচারাল বাংলা, বর্ণসফট বাংলা২০০০, বাংলা ওয়ার্ড এই ধরনের সফটওয়্যারের তালিকাভুক্ত। কিন্তু একমাত্র বাংলা২০০০ ছাড়া অন্য কোনোটিই একটি পূর্ণ যৌক্তিক নিয়ম তৈরি বা অনুসরণ করতে পারেনি। বর্ণসফট প্রকাশিত সীমিত সুযোগের ওয়ার্ড প্রসেসর বাংলা২০০০ সফটওয়্যারটি লিখেছেন আমেরিকা প্রবাসী ছাত্র আমিরুল ইসলাম মানিক।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">লিনেক্স প্লাটফরমের জন্য এখনো কোনো পূর্ণাঙ্গ বাংলা সফটওয়্যার না থাকলেও ব্যক্তিগত উদ্যোগে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী এই মাধ্যমে বাংলা জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। কানাডার নাগরিক আমেরিকায় কর্মরত তানিম আহমেদ এদের মধ্যে একজন অগ্রণী। বাংলার জন্য লিনেক্সের সিস্টেম লেভেল সাপোর্টের কাজ ছাড়াও ইউনিকোড ভিত্তিক ওপেন টাইপ ফন্ট তৈরির কাজে তিনি নিয়োজিত আছেন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলা সফটওয়্যার তৈরিতে বাংলাদেশীদের সঙ্গে কয়েকজন বিদেশীও সক্রিয়ভাবে এই প্রচেষ্টায় অংশ নিয়েছেন। এঁদের মধ্যে ইংল্যান্ডের এ্যালট্রুইস্টসের রবিন উপটন তৈরি করেন ‘একুশে’ নামে একটি add on বাংলা সফটওয়্যার কেবলমাত্র মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখার জন্যে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং প্রবাসী ভারতীয় বাঙালিরাও প্রায় সমসংখ্যক বাংলা সফটওয়্যার তৈরি করেন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলা সফটওয়্যারের অভাবনীয় সংখ্যাধিক্যতা থেকে দুটি বিষয় পরিষ্কার: কম্পিউটারে বাংলা লেখা সহজ নয় এবং অনেক নির্মাতাই চেষ্টা করেছেন এই মাধ্যমে বাংলা লেখার কাজটিকে সহজ করতে। কিন্তু বলা যেতে পারে কেউই এতে সফল হননি। এ যাবত প্রকাশিত বাংলা সফটওয়্যারগুলি ব্যবহার করার প্রধান সমস্যা হলো সম্পূর্ণ অপরিকল্পিতভাবে সাজানো একটি নতুন কিবোর্ড লেআউট অনুশীলন করে মুখস্থ করা। শুধুমাত্র পেশাজীবী বাংলা টাইপিস্ট ছাড়া আর কেউ ইংরেজি কিবোর্ডের পাশাপাশি বাংলা জন্যে আর একটি কিবোর্ড মুখস্থ করবেন না এটাই স্বাভাবিক। তাই দুই ডজনাধিক বাংলা সফটওয়্যার বাজারে থাকলেও বাংলাদেশী কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের শতকরা পাঁচ জনেরও কম কম্পিউটারে বাংলা লিখতে পারেন। কিবোর্ড ব্যবহার করে বাংলা লেখা রপ্ত কারা অত্যন্ত কঠিন ও সময়সাপেক্ষ বিধায় এক পর্যায়ে কম্পিউটারের মনিটরে বাংলা বর্ণমালায় মাউস ক্লিকের মাধ্যমে বাংলা লেখার জন্যেও সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। এই প্রচেষ্টা কিবোর্ড ব্যবহার করে বাংলা লেখার অক্ষমতার স্বাভাবিক প্রতিফলন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলা বর্ণের সংখ্যাধিক্যতাকে বাংলা সফটওয়্যারের মূল অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। অথচ চীনা, জাপানী প্রভৃতি ভাষার সহস্রাধিক বর্ণ অতি সহজে ২৬টি ইংরেজি key ব্যবহারের জ্ঞান দিয়ে টাইপ করার ব্যবস্থা সেই সব দেশ করে নিয়েছে। বস্ত্ততঃ প্রায় সব ভাষাই তাদের বর্ণ ও উচ্চারণকে রোমান হরফে উপস্থাপন করার জন্যে একটি প্রমিত বর্ণান্তর পদ্ধতি (Standard Transliteration scheme) ব্যবহার করে। এই পদ্ধতি, যা এক ঘণ্টায় শিখে ফেলা যায়, ব্যবহার করে একজন বিদেশীও ভাষাটি পড়তে না পারলেও শুধুমাত্র শব্দের উচ্চারণ জেনে ওইসব ভাষা কম্পিউটারে লিখতে সক্ষম। কিন্তু বাংলাদেশে বাংলা সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেনি।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বর্ণসফটের প্রতিষ্ঠাতা আমেরিকা প্রবাসী ড. আবদুস শাকিল বাংলার জন্য সুদীর্ঘ গবেষণা শেষে এরূপ একটি যৌক্তিক ও পূর্ণাঙ্গ পদ্ধতি তৈরি করেন। এই পদ্ধতিতে সমোচ্চারিত কিন্তু ভিন্ন বানানের দুটি বাংলা শব্দকে রোমান হরফের মাধ্যমেও পৃথক করা যাবে। বর্ণসফট প্রকাশিত বাংলা২০০০ সফটওয়্যার সেই পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। শুধুমাত্র ২৬টি lower case key ব্যবহার করে ইংরেজি কিবোর্ডের সঙ্গে পরিচিত যে কেউ, এমনকি একজন বিদেশীও, মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে নিয়মটি রপ্ত করে অতি সাবলীলভাবে কম্পিউটারে বাংলা লিখতে পারবেন।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত একটির পর একটি বাংলা সফটওয়্যার প্রকাশিত হয়েছে। এর কোনোটিই ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্টি লাভ করতে সক্ষম না হলেও বাংলাদেশে বর্তমানে সর্বাধিক ব্যবহূত বাংলা সফটওয়্যারের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিজয়। পেশাদার বাংলা টাইপিস্টগণের অধিকাংশই বিজয়ের ব্যবহারকারী। পরে সম্ভবত মুনীর অপটিমা টাইপ রাইটারের অনুকরণে তৈরি মুনীর কিবোর্ডের স্থান যা বেশ কয়েকটি প্যাকেজের সঙ্গে বাজারজাত করা হয়েছে। অন্যদিকে উত্তর আমেরিকাতে কম্পিউটারে বাংলা ব্যবহারকারীগণ বেছে নিয়েছেন বর্ণসফট বাংলা২০০০। দেশের অপেশাদার বাংলা টাইপিস্টদের মধ্যেও বর্ণসফট বাংলা২০০০ জনপ্রিয়তা অর্জন করছে ধীরে ধীরে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।</div></div>

বাংলা সফটওয়্যারের আবিষ্কারের ইতিহাস জেনে নিন!

আজ আমি কোনো টিপস নিয়ে হাজির হয়নি। আজ হাজির হয়েছি প্রযুক্তির জগতে কিভাবে বাংলা সফটওয়্যারের আবির্ভাব হল সে বিষয় আলোচনা করতে। বাংলা সফটওয়্যার বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় আশির দশকের গোঁড়ার …

Read more »

দেখে নিন বাংলার অ্যাপস সাইটের ভার্সন চার এর থিমস!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;">আপনারা হয়তো অনেকেই বাংলাদেশী সফটওয়্যার ও গেমস ইনফরমেশন বিষয়ক সাইট - <a href="http://www.banglarapps.ml/">www.BanglarApps.ml</a> এর সাথে পরিচিত। আসলে সাইটটির মালিক হলাম আমি নিজেই। এই সাইটের জন্য আমি পরপর কয়েকটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিমস ডেভেলপ করেছি। তবে সেগুলো সাইটে অ্যাক্টিভ করিনাই। প্রথম যেটা করেছি সেটা এখনো আছে এবং সবসময় সেটা রাখার আশা আছে। আসল কথা হলো থিমটি আমার কাছে ভালোই লাগে, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগে। তো আমার ডেভেলপ করা পরবর্তী যে থিমসগুলো আছে। তারমধ্যে একটি BanglarApps v.04 থিম। নিচে থেকে থিমটির স্ক্রিনশটগুলো দেখে নিন।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"></div><table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguJqbn2tMxXC8BHxHnY-0ZhckRlylbEePFweysle-e3pjDxGS0SvKs8JatGgiOG_clAT05PyKZf3dLCY8HD2yofqF3fgRHdnYsSbZh0xSnrfCO8BzR_eSFq0x4FsQ1doVgLB4cc5EI6qg/s1600/BanglarApps+v.04+ss-01.png" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="860" data-original-width="600" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEguJqbn2tMxXC8BHxHnY-0ZhckRlylbEePFweysle-e3pjDxGS0SvKs8JatGgiOG_clAT05PyKZf3dLCY8HD2yofqF3fgRHdnYsSbZh0xSnrfCO8BzR_eSFq0x4FsQ1doVgLB4cc5EI6qg/s320/BanglarApps+v.04+ss-01.png" width="223" /></a></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">(থিমটির উপরের অংশর স্ক্রিনশট)</td></tr></tbody></table><table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgJxOyBxUYsLMiHvNVIhb2UYorJ0yyEYwW3TVrX_O38ZnSWudI03AhPp1ZGHn52p4lpuCuZ2uNFudVQNI_mMef3DLC_dTbdujUUYulcg7UaGpDw9u9CWW2gLZti2wOywAXRKmIywQGeeqU/s1600/BanglarApps+v.04+ss-02.png" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="854" data-original-width="600" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgJxOyBxUYsLMiHvNVIhb2UYorJ0yyEYwW3TVrX_O38ZnSWudI03AhPp1ZGHn52p4lpuCuZ2uNFudVQNI_mMef3DLC_dTbdujUUYulcg7UaGpDw9u9CWW2gLZti2wOywAXRKmIywQGeeqU/s320/BanglarApps+v.04+ss-02.png" width="225" /></a></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">(থিমটির নিচের অংশের স্ক্রিনশট)</td></tr></tbody></table><div style="text-align: justify;">স্ক্রিনশট দেখে থিমটি কেমন লাগলো? আমি শিওর যে, অবশ্যই আপনার কাছে থিমটি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে এবং থিমটি আপনি পেতে চান, আপনার সাইটের জন্য। তাহলে আপনার জন্য একটা সুযোগ আছে, সেই সুযোগটা হলো আমি থিমটি বিক্রি করব। যা নামে মাত্র বিক্রি করব এত কম দামে এইরকম থিম পাওয়া সম্ভবনা। এই অসাধারণ থিমটির মূল্য মাত্র ৫০০ (পাঁচশত) টাকা। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>যোগাযো মাধ্যম :</b> এই অসাধারণ ডিজাইনের মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিমটি ক্রয় করতে আমার সাথে নিচের দেওয়া বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন। এখানে আমি আমার পার্সোনাল নাম্বার, ইমেইল অ্যাড্রেস এবং সোশ্যাল সাইট দিয়ে দিলাম। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">• মোবাইল নাম্বার - 01858-602898 </div><div style="text-align: justify;">• ইমেইল অ্যাড্রেস - mahbubpathanbd@gmail.com </div><div style="text-align: justify;">• ফেসবুক - www.facebook.com/WAMahbubPathan </div><div style="text-align: justify;">• টুইটার - www.twitter.com/MahbubPathan </div><div style="text-align: justify;">• গুগল প্লাস - www.plus.google.com/+MahbubPathan </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">তো আরকি থিমটি ক্রয় করতে আপনার সুবিধা মত উপরোল্লিখিত যেকোনো একটি মাধ্যমে আমার সাথে যোগাযোগ করুন এবং এই সুন্দর ও অসাধারণ ডিজাইনের থিমটি নিজের করে নিন। আর হ্যাঁ! আমি পরবর্তীতে আবার আরকেটি অসাধারণ ডিজাইনের থিমের পোস্ট নিয়ে হাজির হবো। তাই পরবর্তী পোস্টটি দেখতে এই ব্লগ সাইটে সবসময় ভিজিট করুন।</div></div>

• 
• 

1. 1
2. 2

• Previous
• Next

দেখে নিন বাংলার অ্যাপস সাইটের ভার্সন চার এর থিমস!

আপনারা হয়তো অনেকেই বাংলাদেশী সফটওয়্যার ও গেমস ইনফরমেশন বিষয়ক সাইট - www.BanglarApps.ml এর সাথে পরিচিত। আসলে সাইটটির মালিক হলাম আমি নিজেই। এই সাইটের জন্য আমি পরপর কয়েকটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিমস ডেভেলপ কর…

Read more »

বাংলা বানান শেখার জন্য একটি অসাধারণ গেম, গেমও খেলুন এর পাশাপাশি বাংলা বানানও শিখুন!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;">আজকে আমি বাংলা বানান শেখার একটি অসাধারণ গেম নিয়ে হাজির হয়েছি। যার মাধ্যমে আপনি গেম খেলেও আনন্দ পাবেন। আবার এর পাশাপাশি বাংলা শুদ্ধ বানানও শিখতে পারবেন। আসলে আমরা বাঙালি হলেও অনেকেই সঠিক বাংলা শুদ্ধ বানান লিখতে পারিনা বা জানিনা। এর প্রমাণ দেখতে আমাদের বেশি দূর যেতে হবেনা। যার প্রমাণ অনলাইনে বিভিন্ন বাংলা লেখালেখির সাইট অথবা যোগাযোগমূলক সাইটে দেখা যায়। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা হলেও আমরা অধীকাংশরাই বাংলা বানান ভুল করি। ভুল মানুষেরই হয়, তবে এত ভুল হলে তো আর হবেনা। কারণ আমরা বাঙালি, আমাদের বাংলা ভাষাকে ভালো করে জানতে হবে। বাংলা বানান শুদ্ধভাবে লিখতে তা বা জানতে আমরা আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে একটি প্রযুক্তির ব্যবহার করব। যে প্রযুক্তি হলো গেম প্রযুক্তি। অর্থাৎ আমরা গেম খেলার মাধ্যমে বাংলা শুদ্ধ বানান শিখব। তা হলো আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির মাধ্যমে। অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মের জন্য গেমটি তৈরি করেছে পিপিলিকা ডটকম। পিপিলিকা ডটকম বাংলাদেশের বাংলা ভাষার উপর পূর্ণাঙ্গ একটি সার্চ ইঞ্জিন যা সবারই জানা।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">পিপিলিকা ডটকমের তৈরিকৃত গেমটির দুইটি ভার্সন আছে। প্রথম ভার্সনটি <b><a href="https://play.google.com/store/apps/details?id=com.pipilika.shobdokolpodroom">এখানে ক্লিক</a></b> করে ডাউনলোড করে নিন এবং দ্বিতীয়টি <b><a href="https://play.google.com/store/apps/details?id=com.pipilika.shobdokolpodroom2">এখানে ক্লিক</a></b> করে ডাউনলোড করে নিন। প্রথম ভার্সনেরটি আগে ইনস্টল দিয়ে খেলুন তারপর দ্বিতীয় গেমটি ইনস্টল দিয়ে খেলুন। আর আস্তে আস্তে বাংলা শুদ্ধ বানান শিখুন। এইবার চলুন গেমটি সম্পর্কে কিছু জানা যাক এবং এর পাশাপাশি কিছু স্ক্রিনশট নিচে থেকে দেখে নেওয়া যাক।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabbc514b28.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="363" data-original-width="650" height="179" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabbc514b28.jpg" width="320" /></a></div><div style="text-align: justify;">গেমটির নাম হচ্ছে "শব্দকল্পদ্রুম"। গেমটিতে আপনাকে একটা পিপিলিকার চরিত্রে খেলতে হবে। গেমটি খেলা শুরু করার পর পিপিলিকাটি একটি পথ ধরে সামনে এগোতে থাকবে।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabbf79a2b4.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="363" data-original-width="650" height="179" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabbf79a2b4.jpg" width="320" /></a></div></div><div style="text-align: justify;">পথে পথে কিছু বাংলা শব্দ ভেসে উঠবে। যে শব্দগুলো আমাদের সবার ব্যবহৃত এবং প্রয়োজনীয়। এই শব্দগুলোর মধ্যে কিছু আসবে শুদ্ধরূপে, কিছু আসবে অশুদ্ধরূপে।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc29bb1f3.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="363" data-original-width="650" height="178" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc29bb1f3.jpg" width="320" /></a></div>এখান থেকে আপনাকে ভালো করে দেখে পিপিলিকা হয়ে শুদ্ধ বানানের শব্দকে স্পর্শ করতে হবে। </div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc442adf3.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="361" data-original-width="648" height="178" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc442adf3.jpg" width="320" /></a></div>আর যদি অশুদ্ধ বানান স্পর্শ করেন, তাহলে আপনি (পিপিলিকা) আহত হবে। তবে যে অশুদ্ধ বানানটি স্পর্শ করে আপনি (পিপিলিকা) আহত হয়েছেন। সাথে সাথে সেই বানানটির শুদ্ধ বানান দেখিয়ে দিবে। এরপর আবার পিপিলিকাটি উঠে চলা শুরু করবে নতুন শব্দ স্পর্শ করার জন্য। এইভাবে আপনি গেম খেলার মাধ্যমে সহজেই বাংলা শুদ্ধ বানান শিখতে বা জানতে পারবেন।</div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc5a0d684.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="363" data-original-width="650" height="178" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc5a0d684.jpg" width="320" /></a></div>গেম ডেভেলপররা গেমটিকে কয়েকটি লেভেলে ভাগ করেছে। গেমটির লেভেল হচ্ছে মোট সাতটি। সর্বশেষের লেভেলটির নাম হচ্ছে বাংলা বানানের জাহাজ। অর্থাৎ আপনি গেমটি খেলতে খেলতে বাংলা শুদ্ধ বানানের জাহাজ হয়ে গেলেন। প্রথম লেভেলটির নাম হচ্ছে বাংলা বানানের ভেলা। দ্বিতীয় লেভেলটির নাম হচ্ছে বাংলা বানানের বজরা। তৃতীয় লেভেলটির নাম হচ্ছে বাংলা বানানের ট্রলার। চতুর্থ লেভেলের নাম হচ্ছে বাংলা বানানের লঞ্চ। পঞ্চম লেভেলের নাম হচ্ছে বাংলা বানানের স্টিমার। এইভাবে গেমটিতে একের পর এক লেভেল আসবে। এই লেভেরগুলো শেষ করেই আপনাকে বাংলা শুদ্ধ বানানের জাহাজ হতে হবে। </div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc730cfa2.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="363" data-original-width="650" height="178" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/21/5adabc730cfa2.jpg" width="320" /></a></div>তো আরকি এখনি নেমে পড়ুন, গেমটি খেলার মাধ্যমে বাংলা শুদ্ধ বানান শিখে নিন। আর এইরকম আরো বাংলাদেশি গেমস ও অ্যাপস সম্পর্কে জানতে - <b><a href="http://banglarapps.ml/">www.BanglarApps.ml</a></b> সাইটে ভিজিট করুন। এই সাইটটিতে প্রতিদিন নিত্যনতুন বাংলাদেশি অ্যাপস এবং গেমস সম্পর্কে তথ্য পাবলিশ করা হয়।</div></div>

• 
• 
• 
• 
• 

1. 1
2. 2
3. 3
4. 4
5. 5

• Previous
• Next

বাংলা বানান শেখার জন্য একটি অসাধারণ গেম, গেমও খেলুন এর পাশাপাশি বাংলা বানানও শিখুন!

আজকে আমি বাংলা বানান শেখার একটি অসাধারণ গেম নিয়ে হাজির হয়েছি। যার মাধ্যমে আপনি গেম খেলেও আনন্দ পাবেন। আবার এর পাশাপাশি বাংলা শুদ্ধ বানানও শিখতে পারবেন। আসলে আমরা বাঙালি হলেও অনেকেই সঠিক বাংলা শুদ্ধ বা…

Read more »

কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের ফলে চক্ষুদ্বয়ের সমস্যা ও তা প্রতিরোধে করনীয়!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/17/5ad5749c5eeb0.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="181" data-original-width="640" height="91" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/17/5ad5749c5eeb0.jpg" width="320" /></a></div><div style="text-align: justify;">আমার আজকের পোস্টটি হলো কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের ফলে চক্ষুদ্বের সমস্যা ও তা প্রতিরোধে করনীয় কি? তা নিয়ে। বর্তমান যুগটা হচ্ছে ডিজিটাল যুগ। এই যুগে কম্পিউটার বা মোবাইল একটা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিশ। তাই পৃথিবীর সকল মানুষই কম্পিউটার বা মোবাইল কম-বেশি ব্যবহার করে থাকেন। আমরা যারা কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করি, তাদের মধ্যে অনেকেই জানি না দীর্ঘ সময় কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারে চোখের ক্ষতি হয়। কিন্তু আমরা যদি একটু সচেতন হই, তাহলে চোখের এই ক্ষতি হওয়া থেকে বাঁচতে পারি। তো চলুন প্রথমে নিচে থেকে জেনে নেই কম্পিউটার বা মোবাইল দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করলে আমাদের চোখের কি কি সমস্যা হয় এবং তা থেকে আমরা কিভাবে বাঁচতে পারি।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারে চক্ষু সমস্যা :</b> দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া, চোখে পানি আসা, চোখ জ্বালা-পোড়া করা, চোখ ব্যথা, চোখে আলো অসহ্য লাগা, মাথা ব্যথা ও ঘাড় ব্যথা। এছাড়াও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। এইবার আসুন এই সমস্যাগুলোকে কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়, তা আমরা নিচে থেকে জেনে নেই।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারে চক্ষু সমস্যা সমাধানর করনীয় বিষয় :</b><br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের সময় চোখের দূরত্ব হতে হবে কমপক্ষে ২০ ইঞ্চি থেকে ২৮ ইঞ্চি।<br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইলের ডিসপ্লের কনট্র্যাস্ট ও ব্রাইটনেস লেভেল চোখের সহনীয় পযার্য়ে রাখতে হবে। যাতে ডিসপ্লের আলো আপনার চোখে সহ্য করার মত হয়, এইরকম পর্যায়ে রাখতে হবে।<br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের সময় ঘন ঘন চোখের পলক ফেলতে পারেন। (স্বাভাবিক অবস্থায় চোখের পলক প্রতি মিনিটে ১২-১৪ বার।)<br /></div><div style="text-align: justify;">> আলো আছে এমন জায়গা কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করতে চেষ্টা করবেন। অনেকে আছেন অন্ধকারে কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করেন। অর্থাৎ ঘরের বাতি বন্ধ করে। এই অভ্যাস পরিহার করতে হবে।<br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করার সময়, প্রতি ২০ মিনিট পরপর ২০ ফুট দূরের কোন জিনিসের দিকে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকতে পারেন। এবং প্রতি ৩০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের জন্য চোখ বন্ধ রাখতে পারেন। এই অনুশীলন কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারে দীর্ঘ সময় চোখের আরামদায়ক অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়ক হয়।<br /></div><div style="text-align: justify;">> যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্য একধরনের কম্পিউটার গ্লাস রয়েছে, যা বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই গ্লাসটি আপনাকে অতিরিক্ত উজ্জ্বল আলো থেকে রক্ষা করবে।<br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইলের ব্রাইটনেস একটু কমিয়ে রাখুন। আর কিছুকিছু মোবাইলের ব্রাইটনেস অটো পর্যন্ত কমালেও অনেক আলো থাকে। এই আলো একদম শূন্যের কোডায় আনতে ব্রাইটনেস কমানোর অনেক সফটওয়্যার আছে, সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এইরকম একটি সফটওয়্যার নিয়ে আমার একটি পোস্ট করা আছে এর আগে, দেখে নিতে পারেন।<br /></div><div style="text-align: justify;">> কম্পিউটার বা মোবাইল একটানা অনেকক্ষণ ব্যবহার করা ঠিক নয়। তাই কিছু সময় কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। যদি সম্ভব হয় এই বিরতির মধ্যে মুখে এবং চোখে পানি দিতে পারেন। এছাড়াও চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিতে পারেন।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">আমার দেওয়া উপরের এই পদ্ধতিগুলো অনুসরন করলেই আপনি দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করার ফলে চোখে যে সমস্যা হয়, তা সহজেই প্রতিরোধ করতে পারবেন। তাই আমি বলব উপরের পদ্ধতিগুলো ভালো করে অনুসরন করবেন এবং আপনার চোখগুলোকে সবসময় ভালো রাখবেন। তো কেমন লাগলো আমার পোস্টটি? তা কিন্তু কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেননা।</div><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /><br /></div>

কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের ফলে চক্ষুদ্বয়ের সমস্যা ও তা প্রতিরোধে করনীয়!

আমার আজকের পোস্টটি হলো কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের ফলে চক্ষুদ্বের সমস্যা ও তা প্রতিরোধে করনীয় কি? তা নিয়ে। বর্তমান যুগটা হচ্ছে ডিজিটাল যুগ। এই যুগে কম্পিউটার বা মোবাইল একটা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিশ। তা…

Read more »

ডাউনলোড করুন অসাধারণ একটি ডেস্কটপ ভার্সনের ওয়ার্ডপ্রেস থিম!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;">আজকে আমি অসাধারণ ডিজাইনের ডেস্কটপ ভার্সনের একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে হয়েছি। হয়তো আপনারা দেখে থাকবেন, এর আগেও আমি ডেস্কটপ ভার্সনের দুইটি ওয়ার্ডপ্রেস থিমস নিয়ে পোস্ট করেছিলাম। সে থিমসগুলোও ছিল অসাধারণ ডিজাইনের থিমস। যারা আগের পোস্টগুলো দেখেননি তারা আমার প্রোফাইলে ঘুরে আসতে পারেন। আগের থিমসগুলোর মত আজকের থিমটিও ডেস্কটপ ভার্সনের এবং রেসপন্সিভ থিম। এই থিমটি আগের থিমসগুলো থেকে একটু আলাদা ধরণের ডিজাইনের। যা নিচে দেওয়া স্ক্রিনশট দেখলেই বুঝতে পারবেন। স্ক্রিনশটসহ নিচে থিমটির ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলো।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">থিমটির ডাউনলোড লিংক – <a href="https://bdupload.info/zcset197p5r9">Download Now</a>. (ডাউনলোড করার পদ্ধতিটা বলে নেই আপনাদের সুবিধার্থে। থিমটি BDUpload_সাইটে আপলোড করা হয়েছে। এই লিংকে যাওয়ার পর দেখবেন Create Download Link নামে একটা বাটন আছে, ওটাতে ক্লিক করুন। এটাতে ক্লিক করার পর হয়তো ব্রাউজারের নতুন একটা ট্যাব খুলতে পারে, তাই যদি খুলে তাহলে নতুন ট্যাবটি কেটে দিন। তারপর পেজ লোডিং হবে, এইবার দেখবেন দুইটা বাটন আছে, এখান থেকে Click Here to Download বাটনে ক্লিক করুন।)<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">আজকের থিমটি আগের থিমসগুলোর মতই ডেস্কটপ ভার্সনের থিম। যা আমি উপরেই বলেছি। নিচে দেখুন থিমটির ডেস্কটপ ভার্সনের একটি স্ক্রিনশট।<br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/02/5ac1b0f98baa8.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="600" data-original-width="800" height="240" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/02/5ac1b0f98baa8.jpg" width="320" /></a></div><div style="text-align: justify;">এই থিমটিও আগের থিমসগুলোর মত কাস্টমাইজড করা যাবে। আর এই থিমটিও আগের থিমসগুলোর মত রেসপন্সিভ থিম। যা মোবাইল দিয়ে ব্রাউজ করলে মোবাইলেনর স্ক্রিন অনুযায়ী আকৃতি গঠন হবে। নিচে থেকে এইবার দেখে নিন থিমটির মোবাইল ভার্সনের স্ক্রিনশট।<br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/02/5ac1b1149ed7c.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="603" data-original-width="800" height="241" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/02/5ac1b1149ed7c.jpg" width="320" /></a></div><div style="text-align: justify;">তো কেমন লাগলো থিমটি? আমার মতে ভালো লাগারই কথা। আপনার কাছে যদি থিমটি ভালো লেগে থাকে, তাহলে উপরের দেওয়া লিংক থেকে থিমটি ডাউনলোড করে নিন। আর হ্যাঁ! আমি আমার থিম নিয়ে করা এর আগের পোস্টগুলোতে বলেছি এবং এই পোস্টটিতেও বলি, আমার কাছে কয়েকধরণের মোবাইল ফ্রেন্ডলি অসাধারণ থিমস রয়েছে। যা আপনি আর কোথাও পাবেননা। থিমসগুলোর ডিজাইন আসলেই অসাধারণ যা আপনি নিজে একবার না দেখলে বিশ্বাস করবেননা। তাই থিমসগুলো ডিজাইন দেখতে এই ব্লগসাইটে ভিজিট করুন। থিমসগুলো নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে একের পর এক পোস্ট করা হবে। তাই আমি বলব সবগুলো থিমস দেখতে আপনারা এই ব্লগ সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করবেন।</div><br /><br /><br /></div>

• 
• 

1. 1
2. 2

• Previous
• Next

ডাউনলোড করুন অসাধারণ একটি ডেস্কটপ ভার্সনের ওয়ার্ডপ্রেস থিম!

আজকে আমি অসাধারণ ডিজাইনের ডেস্কটপ ভার্সনের একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে হয়েছি। হয়তো আপনারা দেখে থাকবেন, এর আগেও আমি ডেস্কটপ ভার্সনের দুইটি ওয়ার্ডপ্রেস থিমস নিয়ে পোস্ট করেছিলাম। সে থিমসগুলোও ছিল অসাধারণ ড…

Read more »

কোটা প্রথা কি? বাংলাদেশে কোটা পদ্ধতি কিভাবে এলো?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/assets/images/news_images/2018/03/01/1519831441.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="489" data-original-width="427" height="320" src="http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/assets/images/news_images/2018/03/01/1519831441.jpg" width="279" /></a></div>বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন, বিক্ষোভ করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এমন প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন উঠছে কী এই কোটা ব্যবস্থা এবং কেন এটা নিয়ে বিক্ষোভ? কোটা ব্যবস্থা কেন এবং কী উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল? বিবিসি বাংলা এক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের সন্তানদের সুবিধা দেবার জন্য প্রথমে এ কোটা চালু করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালে প্রথম এই কোটা ব্যবস্থা চালু করা হয়। কিন্তু ক্রমান্বয়ে এই কোটার পরিধি বেড়েছে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এখন মুক্তিযোদ্ধাদের নাতী-নাতনীদের জন্য এ কোটা প্রযোজ্য হচ্ছে। ৬৪টি জেলার জন্য কোটা আছে। মূলত দেশের অনগ্রসর মানুষকে সুবিধা দেবার জন্যই কোটা ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে এখন ২৫৮ ধরনের কোটা আছে। বাংলাদেশের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সূত্রমতে প্রথম শ্রেণীর চাকরিতে মোট পাঁচটা ক্যাটাগরিতে কোটার ব্যবস্থা রয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><u><b>প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে কোটা :</b></u></div><ul style="text-align: justify;"><li>মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০ শতাংশ</li><li>জেলা কোটা: ১০ শতাংশ</li><li>নারী কোটা: ১০ শতাংশ</li><li>উপজাতি কোটা: ৫ শতাংশ</li><li>প্রতিবন্ধী কোটা: ১ শতাংশ</li></ul><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে এখন ২৫৮ ধরনের কোটা আছে। বাংলাদেশের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সূত্রমতে প্রথম শ্রেণীর চাকরিতে মোট পাঁচটা ক্যাটাগরিতে কোটার ব্যবস্থা রয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><b>কোটা সংস্কারের দাবিগুলো কী?</b></div><div style="text-align: justify;">'বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র সংরক্ষণ পরিষদ'এর ব্যানারে যে পাঁচটি বিষয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলছে সেগুলো হল -</div><div style="text-align: justify;">• কোটা-ব্যবস্থা ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা (আন্দোলনকারীরা বলছেন ৫৬% কোটার মধ্যে ৩০ শতাংশই মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দ। সেটিকে ১০% এ নামিয়ে আনতে হবে)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">• কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাতালিকা থেকে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">• সরকারি চাকরিতে সবার জন্য অভিন্ন বয়স-সীমা- (মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে চাকরীর বয়স-সীমা ৩২ কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০। সেখানে অভিন্ন বয়স-সীমার দাবি আন্দোলনরতদের।)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">• কোটায় কোনও ধরনের বিশেষ পরীক্ষা নেয়া যাবে না ( কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ শিক্ষার্থীরা চাকরি আবেদনই করতে পারেন না কেবল কোটায় অন্তর্ভুক্তরা পারে)</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">• চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় একাধিকবার কোটার সুবিধা ব্যবহার করা যাবে না।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">বাংলাদেশে প্রচলিত কোটা ব্যবস্থা নিয়ে সমালোচনা শুধু শিক্ষার্থী বা চাকরি-প্রার্থীদের মাঝেই রয়েছে তেমনটি নয়, বিশেষজ্ঞদেরও মতামত রয়েছে কোটা সংস্কারের পক্ষে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এক সাক্ষাতকারে সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব আকবর আলি খান বলেন, বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্মূল্যায়ন করা উচিত।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের সন্তানদের সুবিধা দেবার জন্য প্রথমে এ কোটা চালু করা হয়েছিল। কিন্তু এখন মুক্তিযোদ্ধাদের নাতী-নাতনীদের জন্য এ কোটা প্রযোজ্য হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে তীব্র বিতর্ক রয়েছে। আকবর আলি খান বলেন, এ কোটা ব্যবস্থার কারণে অনেক মেধাবী প্রার্থীরা চাকরির পরীক্ষা দিতে রাজী হয় না।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">সংবিধানের তৃতীয় ভাগের ২৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে। </div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এই অনুচ্ছেদের ২৯ এর (৩) এর (ক) তে বলা হয়েছে, নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশ যাহাতে প্রজাতন্ত্রের কর্মে উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব লাভ করিতে পারেন, সেই উদ্দেশ্যে তাঁহাদের অনুকূলে বিশেষ বিধান-প্রণয়ন করা হইতে, রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;"><i>(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত) </i></div></div>

কোটা প্রথা কি? বাংলাদেশে কোটা পদ্ধতি কিভাবে এলো?

বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন, বিক্ষোভ করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এমন প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন উঠছে কী এই কোটা ব্যবস্থা এবং কেন এটা নিয়ে বিক্ষোভ? …

Read more »

TrickBD_এর মত আপনার ওয়েবসাইটেও Payment সিস্টেম করে নিন!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: justify;">আজকে আমি কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটে TrickBD_এর মত Payment সিস্টেম করবেন, সে বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি। আমরা যারা সবসময় ট্রিকবিডিতে ভিজিট করি অথবা যারা অথর (পোস্টকারি) হিসেবে আছি তারা হয়তো একটা বিষয় লক্ষ করেছি সেটা হলো পেমেন্ট সিস্টেম। যার মাধ্যমে ট্রিকবিডি ভালোমানের পোস্টগুলোর জন্য অথরদের কিছু সম্মানী দিয়ে থাকে। অনেক ওয়েবসাইটের মালিকরা হয়তো ভাবতেছেন, এই সিস্টেমটি কিভাবে আমার সাইটে যুক্ত করা যায়। আমি নিজেই দেখেছি অনেকে ট্রিকবিডির বিভিন্ন পোস্টে কমেন্ট করে জিজ্ঞেস করেছেন যে, এই সিস্টেমটি কিভাবে চালু করা যায়।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">আর এই পেমেন্ট সিস্টেমটির কাজ আমাদের সবারই জানা। তবুও এখানে একটু বলি যেহেতু এই বিষয়ের উপর পোস্ট। যেমন এইরকমভাবে বলা যায়, যদি আপনার সাইটটি ট্রিকবিডির মত ফোরাম সাইট হয় তাহলে ঐ সাইটে অবশ্যই অনেকে পোস্ট করে থাকেন। তো ঐ পোস্টকারিদের যদি আপনি প্রতিটি পোস্টের জন্য কিছু সম্মানী অর্থাৎ টাকা দিতে চান, তাহলে তা দিতে পারবেন, যাকে বলে পেমেন্ট সিস্টেম। আবার অন্যভাবেও বলা যায়, ধরুন আপনি একটি ফোরাম সাইট তৈরি করেছেন। এখন সাইটটি সবার কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে ভালোমানের লেখা প্রয়োজন। ভালোমানের লেখার জন্য ভালোমানের লেখক পেতে সাইটে উপরোল্লিখিত পেমেন্ট সিস্টেমটি চালু করতে পারেন। তাহলে ভালোমানের লেখকরা আপনার সাইটে লিখতে আগ্রহী হবে। এটাই হলো পেমেন্ট সিস্টেম, যে যেভাবে বুঝেন আরকি।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">মূলত এই পোস্টটি তাদের জন্য যারা ওয়েবসাইট জনপ্রিয় সিএমএস ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে তৈরি করেছেন। আমরা একটি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিনের মাধ্যমে এই পেমেন্ট সিস্টেমটি চালু করব। তাই আপনার সাইটটি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা হতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরিকারীরা প্রথমে <b><a href="https://downloads.wordpress.org/plugin/post-pay-counter.2.736.zip">এখানে ক্লিক</a></b> করে প্লাগিনটি ডাউনলোড করে নিন। তারপর আপনার সাইটের ডাশবোর্ডে গিয়ে প্লাগিনটি আপলোড দিয়ে ইনস্টল দিন। এইবার চলুন প্লাগিনটির কিছু স্ক্রিনশটসহ বিস্তারিত জেনে নেই।<br /><br /></div><div style="text-align: justify;">প্লাগিনটির অনেক সুবিধা ও অনেক অপশন রয়েছে। যার মাধ্যমে আপনি সহজেই কোনো কষ্ট করা ছাড়াই অথরদের পেমেন্ট হিসাব করতে পারবেন। আপনার সাইটের অ্যাডের আয়ের উপর নির্ভর করে এবং পোস্টের মান অনুযায়ী প্লাগিনটি টাকা ভাগ করে থাকে। এই প্লাগিনটির মাধ্যমে নিচের স্ক্রিনশটের মত প্রতিটি পোস্টের পরিসংখ্যান দেখা যাবে তারিখ অনুযায়ী। পোস্টকারির জন্য আলাদাভাবে পেমেন্ট সিস্টেমটি প্রদর্শন করা যাবে। যেমন দেখুন স্ক্রিনশটটিতে তারিখ অনুযায়ী ০২ জন অথরের নাম শো হয়েছে এবং ঐ পোস্টে তাদের কত টাকা পেমেন্ট দেওয়া হয়েছে তাও।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad031687e720.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="255" data-original-width="800" height="102" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad031687e720.jpg" width="320" /></a></div></div><div style="text-align: justify;">আপনার সাইটের সকল অথরদের আইডি আলাদা করে দেখতে পারবেন নিচের স্ক্রিনশটের মত। এখানে দেখতে পারবেন অথরের আইডি নম্বর কত, সর্বমোট কতটি পোস্ট করেছেন, সর্বমোট কতটি ওয়ার্ড, সর্বমোট তাঁর পোস্টে কতবার ভিজিট হয়েছে, সর্বমোট কতটি কমেন্ট এবং সর্বমোট পেমেন্ট কত।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad03184072f9.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="454" data-original-width="800" height="181" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad03184072f9.jpg" width="320" /></a></div>নিচের স্ক্রিনশটে দেখুন প্লাগিনটি সেটিংসের বিভিন্ন অপশন। এখান থেকে আপনি আপনার ইচ্ছেমত সেটিংস বদলাতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের সিস্টেমস দেওয়া আছে। যেমন ধরেন আপনি একটি পোস্টের প্রতিটি ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে টাকা ভাগ করার সিস্টেম করবেন। এরজন্য আপনি একটি ওয়ার্ডের জন্য ০.০১ BDT নির্ধারন করতে পারেন। তাহলে ৫০টি ওয়ার্ডের জন্য ০.৫০ BDT হবে। এইরকম আরো অনেক সিস্টেম বদলাতে পারবেন।</div><div style="text-align: justify;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad031a0020a9.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="454" data-original-width="800" height="181" src="https://trickbd.com/wp-content/uploads/2018/04/13/5ad031a0020a9.jpg" width="320" /></a></div>এইছাড়াও আপনি এই প্লাগিনটির মাধ্যমে বিশেষ কিছু সেটিংস সেট করতে পারবেন। আপনার সাইটের সকল অথরদের জন্য আলাদা-আলাদা করে সেটিংস সেট করতে পারবেন। যেমন ধরেন, আপনার সাইটের সকল অথরদের মধ্যে কিছু সিনিয়র ও দক্ষ অথর আছে। যারা অনেক ভালোমানের পোস্ট করে থাকে। তাদের জন্য আপনি আলাদা করে পেমেন্টের মান সেট করে দিতে পারেন। অর্থাৎ অন্যান্য অথরদের চেয়ে তাঁরা প্রতিটি পোস্টের জন্য বেশী টাকা পাবে।</div><div style="text-align: justify;"><br /></div><div style="text-align: justify;">এইরকম আরো অনেক সুবিধা আছে এই প্লাগিনটিতে। যা আপনি ব্যবহার করতে গেলে দেখতে পাবেন। প্লাগিনটি আপনার উপরোল্লিখিত কঠিন কাজটি সহজে করে দিবে এবং আপনার মূল্যবান সময়কে বাঁচাবে। এরসাথে আপনার সাইটকেও সামনে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে। তো আজকের মত আমার পোস্টটি আমি এখানেই শেষ করলাম। আর হ্যাঁ, পোস্টটি কেমন লাগলো? তা কিন্তু কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেননা।</div><br /><div style="text-align: justify;"><b>বিঃ দ্রঃ এই পোস্টটি আমি নিজেই তৈরি করেছি। তবে আগে ট্রিকবিডিতে পোস্ট করেছি। হয়তো আপনারা দেখে থাকবেন।</b></div></div>

• 
• 
• 

1. 1
2. 2
3. 3

• Previous
• Next

TrickBD_এর মত আপনার ওয়েবসাইটেও Payment সিস্টেম করে নিন!

আজকে আমি কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটে TrickBD_এর মত Payment সিস্টেম করবেন, সে বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি। আমরা যারা সবসময় ট্রিকবিডিতে ভিজিট করি অথবা যারা অথর (পোস্টকারি) হিসেবে আছি তারা হয়তো একটা বিষয় লক্ষ করেছি…

Read more »